বিজেপি সূত্রে আগেই জানা গিয়েছিল, রাজ্যের পাঁচ সাধারণ সম্পাদকের মধ্যে এক জনকে কমিটির চেয়ারম্যান করা হবে। যদিও সেই পাঁচ জনের মধ্যে একমাত্র লকেটকে একটি বিভাগের ‘প্রমুখ’ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন এমন ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য রাজ্য বিজেপি একটি ‘লাভার্থী সম্পর্ক’ বিভাগ তৈরি করেছে।
তার প্রমুখ হয়েছেন লকেট। তবে লকেট যে হেতু হুগলির সাংসদ এবং আসন্ন ভোটেও তাঁর লড়াই করার সম্ভাবনা রয়েছে, তাই তিনি চেয়ারম্যান হলে তা বিস্ময়কর হবে।
এখন যে তালিকা, তাতে সবার উপরে নাম রয়েছে কার্যালয় সম্পাদক প্রণয় রায়ের। এর পরে প্রচার পরিকল্পনা থেকে বুথ স্তরে সংগঠন পরিকল্পনা বা বিস্তারক যোজনা-সহ বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে। কিন্তু কোনও ভাবেই প্রণয় নির্বাচন কমিটির প্রধান নন। তিনি দফতর সামলালেও বিজেপির রীতি অনুযায়ী কমিটির মাথায় এক জন চেয়ারম্যান থাকেন। কিন্তু সেই পদটাই আপাতত শূন্য।
র কারণ নিয়ে প্রশ্নে প্রকাশ্যে কোনও উত্তর দিচ্ছেন না রাজ্য নেতারা। কারণ, প্রাথমিক ভাবে এমন তালিকার কথা প্রকাশই করতে চায় না রাজ্য বিজেপি। তবে এক রাজ্য নেতার একান্ত বক্তব্য, ‘‘চেয়ারম্যান কে হবেন, সেটা বড় বিষয় নয়। দল তৈরি হয়ে গিয়েছে ভোটে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য। বিজেপির সংবিধান অনুয়ায়ী রাজ্য সভাপতিই সবার উপরে। তিনিই হয়তো চেয়ারম্যান হবেন। আর সুকান্তদার সঙ্গে দলের প্রচারে কাণ্ডারী হিসাবে থাকবেন শুভেন্দুদা। মানুষ তো চেয়ারম্যান নয়, ভোট দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখ দেখে।’’
এর সঙ্গে একটি তালিকা করা হয়েছে, যার নামই দেওয়া হয়েছে ‘রাজ্য নির্বাচন পরিচালন কমিটি’। বিজেপি ঠিক করেছে, আনুষ্ঠানিক ভাবে ওই তালিকা এখনই প্রকাশ করা হবে না। সেই তালিকায় প্রথম ঘরটি ফাঁকা রয়েছে। তার পরে অবশ্য প্রতিটি বিভাগ ধরে ধরে প্রমুখের নাম, পদ এবং ফোন নম্বর দেওয়া রয়েছে।
এর সঙ্গে একটি তালিকা করা হয়েছে, যার নামই দেওয়া হয়েছে ‘রাজ্য নির্বাচন পরিচালন কমিটি’। বিজেপি ঠিক করেছে, আনুষ্ঠানিক ভাবে ওই তালিকা এখনই প্রকাশ করা হবে না। সেই তালিকায় প্রথম ঘরটি ফাঁকা রয়েছে। তার পরে অবশ্য প্রতিটি বিভাগ ধরে ধরে প্রমুখের নাম, পদ এবং ফোন নম্বর দেওয়া রয়েছে।
আনন্দবাজার অনলাইনের হাতে সেই তালিকা আসার পরে দেখা যাচ্ছে, রাজ্যের সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং বাংলার দায়িত্বপ্রাপ্ত চার কেন্দ্রীয় নেতা সুনীল বনসল, মঙ্গল পাণ্ডে, অমিত মালব্য এবং আশা লাকড়ার নাম রয়েছে সবার উপরে। এর পরে পাঁচ সাধারণ সম্পাদক লকেট চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতির্ময় সিংহ মাহাতো, অগ্নিমিত্রা পাল, দীপক বর্মন এবং জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়ের নাম রয়েছে। মোট ১৩ জনের তালিকায় রয়েছেন দুই সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী এবং সতীশ ধন্দ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy