হেমন্ত এলেই কেমন একটা বিষণ্ণ ভাব চার দিকে। অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহ থেকেই নর্ডিক দেশগুলোতে যেন পাতায় পাতায় আগুন লেগে যায়! লাল-হলুদ জংলা ছাপ বৃদ্ধ পাতারা গাছের ডাল থেকে খসে পড়ে পথে লুটিয়ে রয়েছে এদিক ওদিক। ঠিক এই সময়ে দু’চার দিন যদি হাতে থাকে, তবে চট করে ঘুরে আসা যায় অসলো।
গ্রিলড স্যামন, হোয়াইট ওয়াইন আর অসলো, দু’চার দিন হাতে থাকলে ঘুরে আসুন ভাইকিংদের দেশ

অনুব্রতকে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বোচ্চ নেত্রী। বীরভূমের জন্য পৃথক কোর কমিটি গড়ে মমতা বলেছিলেন, “(ভোটার তালিকা পরীক্ষার জন্য গড়া কমিটিতে) বীরভূমকে রাখিনি, কারণ, সেখানে কোর কমিটি আছে। সকলকে নিয়ে কাজ করবে। কেষ্ট, কাউকে কিন্তু বাদ দেওয়া যাবে না।
- নরওয়ের রাজধানী এই শহরটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে বহু ইতিহাস। সুইডেনের গোথেনবার্গের সঙ্গে অসলোর রেলপথে যোগাযোগ রয়েছে। তবে অসলো যাওয়ার আসল মজাটা কিন্তু কোপেনহেগেন থেকে জাহাজে। বাল্টিক সাগরের চার দিকেই রয়েছে উত্তর ইউরোপের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলি।
- এই সমস্ত শহর যেমন মূলত বন্দরকেন্দ্রিক, তেমনই এখানকার মানুষের জীবনযাত্রায় রয়েছে ঋতুর প্রত্যক্ষ প্রভাব। গ্রীষ্মে ছুটির আমেজ থাকে পুরো ইউরোপ জুড়ে। কিন্তু হেমন্ত রুক্ষ, নিষ্ঠুর। তার প্রভাবে এখানকার মানুষ অসুস্থ হন। তার মধ্যেও ছোট ছোট টুকটাক ঘুরে বেড়ানো চলে। অনেকে আবার বেরিয়ে পড়েন একাই।
- বাল্টিক সাগরের জলপথে বহু সংস্থা আছে, যারা এই ধরনের ট্যুরগুলোর আয়োজন করে। এদের মধ্যে ‘সিয়েনা লাইন’, ‘ডিএফডিএস’ এই দু’টি উল্লেখযোগ্য। অসলো যেতে কোপেনহেগেন থেকে ডিএফডিএসের জাহাজে উঠতে হবে। এটা ওই সংস্থার জাহাজের একটি নিয়মিত রুট।
- সারা বছর এই পথে বহু মানুষ অসলো আর কোপেনহেগেন ঘুরতে যান। ভাড়ার তারতম্য নির্ভর করে চাহিদার উপরে। মাঝে মধ্যে বেশ কমেও পাওয়া যায়। এই জাহাজগুলি আসলে আমোদতরী। খানাপিনা, গান-বাজনা, নাচ, ক্যাসিনো আর ডিউটি-ফ্রি কেনাকাটা। একসঙ্গে দুর্দান্ত একটা প্যাকেজ।
- অসলো যাওয়ার জন্য জাহাজ ছাড়ে ডেনমার্কের ওস্তাপোর্ট থেকে। যাঁরা সুইডেন থেকে যাবেন, তাঁদের প্রথমে আসতে হবে ওস্তাপোর্ট স্টেশনে। সেখান থেকে দেড় কিলোমিটার হেঁটে ডিএফডিএস টার্মিনাল। দেখা যাবে নীল জলরাশির বুকে প্রকাণ্ড একটি জাহাজ। বিকেল চারটে নাগাদ এই জাহাজ ছাড়ে। যদি ফেরার টিকিট পরদিনই থাকে, তা হলে অসলো পৌঁছে জাহাজের কেবিনেই ব্যাগপত্তর রেখে শহরটা ঘুরে নেওয়া যেতে পারে।
‘বহুরূপী’-সঙ্গে উৎসবের আড্ডা
আরও পড়ুন:
মহাসড়কের কাজ শেষ হবে কবে তা নিয়ে নিশ্চিত নন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ। তবে এই চার লেন যে মহা-পাচারের পথ হয়ে উঠেছে, তা নিয়ে সন্দেহ নেই পুলিশকর্তাদের বড় অংশের। ইস্ট-ওয়েস্ট করি়ডর এখন রাজ্য এবং কেন্দ্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলির আধিকারিকদের একাংশের কাছে ‘পাচার করিডর’ নামেই পরিচিত।