E-Paper

দুটো করে মাস্ক পরুন, নিদান পুলিশের

পুলিশ সুপার প্রদীপকুমার যাদব বলেন, ‘‘এখন তো বটেই, পুজোর ক’টা দিনও সকলকে মাস্ক পরতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’’ 

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

বিল্টু সূত্রধর 

শেষ আপডেট: ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৪:৪৬
Share
Save

পুজোর দিনগুলিতে নিজেদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একই সঙ্গে দু’টি করে মাস্ক পরার আবেদন করল জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। শনিবার মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে শহরের দুর্গাপুজো কমিটির হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হল। জেলা প্রায় চার শতাধিক পুজো কমিটির হাতে চেক তুলে দেওয়া হবে বলে দাবি প্রশাসনের। তখনই এই বার্তা দেওয়া হয়।

এ বারে বছরভর প্রায় কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠানেই আড়ম্বর বা ভিড় হয়নি। তা সে ইদ বা মহরমই হোক অথবা গণেশ পুজো বা বিশ্বকর্মা পুজো। কিন্তু দুর্গাপুজোর ক্ষেত্রে ছাড় দিয়ে উৎসব পালনের অনুমতি দিয়েছে সরকার। তবে তার সঙ্গে রয়েছে একাধিক শর্ত। সেই সব শর্ত যাতে কঠোর ভাবে মান্য করা হয়, সে জন্য পুলিশ-প্রশাসনকে তো বটেই, ক্লাবগুলিকেও সতর্ক থাকতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং। কিন্তু বাজারে ভিড় দেখার পরে প্রশ্ন উঠেছে, নিয়ম মানার মানসিকতা কি আদৌ আছে সাধারণ মানুষের মধ্যে? পুলিশ সুপার প্রদীপকুমার যাদব বলেন, ‘‘এখন তো বটেই, পুজোর ক’টা দিনও সকলকে মাস্ক পরতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’’

এর পাশাপাশি এ দিন থেকে পুজো কমিটিগুলিকে চেক বিলি করাও শুরু করল পুলিশ। সমাজপাড়া সর্বজনীন দুর্গা পুজো কমিটির সম্পাদক দেবাশিস চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী যে ভাবে পুজো কমিটিকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছেন, এতে আমরা সকলেই উপকৃত হব।’’ জলপাইগুড়ি শহরে প্রথম ধাপে ১৩টি বড় বাজেটের পুজো কমিটিকে ৫০ হাজার টাকা চেক তুলে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হল। এ দিন শহরের সমাজপাড়া সর্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটিকে দিয়ে চেক বিলি শুরু হয়। পুজো কমিটির হাতে চেক তুলে দেওয়া হয় এ দিন। উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব, জলপাইগুড়ি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সন্দীপ মণ্ডল, টি ডাইরেক্টর ভাইস চেয়ারম্যান তথা তৃণমূলের জেলা সভাপতি কৃষ্ণ কুমার কল্যাণী, জলপাইগুড়ি পুরসভার চেয়ারপার্সন পাপিয়া পাল প্রমুখ। জেলা প্রশাসনের দাবি, জেলায় চারশোর বেশি পুজো হচ্ছে। অন্য দিকে, শহর ও শহরতলীর এলাকায় দেড় শতাধিক বেশি পুজো কমিটিতে চেক দেওয়া কাজ শুরু হল।

জরুরি ঘোষণা: কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য কয়েকটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই হেল্পলাইন নম্বরগুলিতে ফোন করলে অ্যাম্বুল্যান্স বা টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত পরিষেবা নিয়ে সহায়তা মিলবে। পাশাপাশি থাকছে একটি সার্বিক হেল্পলাইন নম্বরও।
• সার্বিক হেল্পলাইন নম্বর: ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২
• টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-২৩৫৭৬০০১
• কোভিড-১৯ আক্রান্তদের অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-৪০৯০২৯২৯

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Coronavirus in North Bengal Masks

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে আপনার সাবস্ক্রিপশন আপনাআপনি রিনিউ হয়ে যাবে

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

SAVE 29%*
এক বছরে

১১৯৯

১১৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

১৪৯

১২৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।