সাফল্যের শিখর ছুঁয়েছেন চন্দ্রশেখর, বাংলাও আবদ্ধ তাঁর বন্ধনে, স্বেচ্ছাবসরে ব্যতিক্রমী
ভোট দিতে পারলেন না মিজ়োরামের মুখ্যমন্ত্রী
মঙ্গলবার দুপুরে হাসপাতালে পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভিতরে গিয়ে শিল্পীর খোঁজ নিয়ে তিনি বেরিয়ে আসেন হাসপাতালের বাইরে। সঙ্গে ছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল, রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, মন্ত্রী তথা সঙ্গীতশিল্পী ইন্দ্রনীল সেন। হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘চিকিৎসকদের যদি কিছু বলার থাকে বলুন, তার পর আমি বলব।’’
ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী উস্তাদ রাশিদ খান প্রয়াত। বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। গত ২২ নভেম্বর থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত কয়েক বছর ধরে শিল্পী প্রস্টেট ক্যানসারে ভুগছিলেন। চিকিৎসায় সাড়াও দিচ্ছিলেন। এর মধ্যে সম্প্রতি তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (স্ট্রোক) হয়। সেখান থেকেই অবস্থার অবনতি শুরু। শিল্পীকে দক্ষিণ কলকাতার একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখানেই মঙ্গলবার বিকেল ৩টে ৪৫ মিনিটে প্রয়াত হলেন তিনি। রেখে গেলেন স্ত্রী, দুই কন্যা এবং এক পুত্রকে।ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী উস্তাদ রাশিদ খান প্রয়াত। বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। গত ২২ নভেম্বর থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত কয়েক বছর ধরে শিল্পী প্রস্টেট ক্যানসারে ভুগছিলেন। চিকিৎসায় সাড়াও দিচ্ছিলেন। এর মধ্যে সম্প্রতি তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (স্ট্রোক) হয়। সেখান থেকেই অবস্থার অবনতি শুরু। শিল্পীকে দক্ষিণ কলকাতার একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখানেই মঙ্গলবার বিকেল ৩টে ৪৫ মিনিটে প্রয়াত হলেন তিনি। রেখে গেলেন স্ত্রী, দুই কন্যা এবং এক পুত্রকে।
ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী উস্তাদ রাশিদ খান প্রয়াত। বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। গত ২২ নভেম্বর থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত কয়েক বছর ধরে শিল্পী প্রস্টেট ক্যানসারে ভুগছিলেন। চিকিৎসায় সাড়াও দিচ্ছিলেন। এর মধ্যে সম্প্রতি তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (স্ট্রোক) হয়। সেখান থেকেই অবস্থার অবনতি শুরু। শিল্পীকে দক্ষিণ কলকাতার একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখানেই মঙ্গলবার বিকেল ৩টে ৪৫ মিনিটে প্রয়াত হলেন তিনি। রেখে গেলেন স্ত্রী, দুই কন্যা এবং এক পুত্রকে।
ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী উস্তাদ রাশিদ খান প্রয়াত। বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। গত ২২ নভেম্বর থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত কয়েক বছর ধরে শিল্পী প্রস্টেট ক্যানসারে ভুগছিলেন। চিকিৎসায় সাড়াও দিচ্ছিলেন। এর মধ্যে সম্প্রতি তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (স্ট্রোক) হয়। সেখান থেকেই অবস্থার অবনতি শুরু। শিল্পীকে দক্ষিণ কলকাতার একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখানেই মঙ্গলবার বিকেল ৩টে ৪৫ মিনিটে প্রয়াত হলেন তিনি। রেখে গেলেন স্ত্রী, দুই কন্যা এবং এক পুত্রকে।
শুক্রবার হাওড়া থেকে যাত্রা শুরু করবে বাংলার প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। শুক্রবার হাওড়া থেকে যাত্রা শুরু করবে বাংলার প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। শুক্রবার হাওড়া থেকে যাত্রা শুরু করবে বাংলার প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। শুক্রবার হাওড়া থেকে যাত্রা শুরু করবে বাংলার প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।
ভোট দিতে পারলেন না মিজ়োরামের মুখ্যমন্ত্রী ভোট দিতে পারলেন না মিজ়োরামের মুখ্যমন্ত্রী ভোট দিতে পারলেন না মিজ়োরামের মুখ্যমন্ত্রী
চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে ব্রাত্যের বৈঠকে হাজির ছিলেন কুণাল ঘোষও। তিনি বলেন, ‘‘বৈঠক ইতিবাচক দিকে এগোচ্ছে। আইনি জটিলতায় এতগুলো নিয়োগ আটকে আছে। নির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপের মাধ্যমে এর সমাধানের একটা প্রক্রিয়া চলছে। দু’পক্ষই তা নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছেছে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘ওমুক দিকে ওমুক সময়ে সব জট কেটে যাবে— এমন নিশ্চিয়তা দেওয়া যায় না। তবে আন্দোলনকারীরা চান ৩১ জানুয়ারির মধ্যে জট কাটুক। আমি সহমত। শিক্ষা দফতর বিষয়টি দেখছে। পাঁজি ধরে দিনক্ষণ জানানো যাবে না এখনই।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ওমুক দিকে ওমুক সময়ে সব জট কেটে যাবে— এমন নিশ্চিয়তা দেওয়া যায় না। তবে আন্দোলনকারীরা চান ৩১ জানুয়ারির মধ্যে জট কাটুক। আমি সহমত। শিক্ষা দফতর বিষয়টি দেখছে। পাঁজি ধরে দিনক্ষণ জানানো যাবে না এখনই।’’
চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলা এই মুহূর্তে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। সম্প্রতি সেই মামলার শুনানি পিছিয়ে গিয়েছে। আগামী ২ জানুয়ারি মামলাটি আবার শোনার কথা শীর্ষ আদালতে। বৈঠক থেকে বেরিয়ে চাকরিপ্রার্থীরা জানান, আইনি প্রক্রিয়াকে সম্মান জানিয়ে সব দিক বিবেচনা করেই তাঁদের নিয়োগের বিষয়টি দেখছে শিক্ষা দফতর। শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে তেমনই ইঙ্গিত তাঁরা পেয়েছেন। তাঁরা আশাবাদী, দ্রুত এই সমস্য়া মিটে যাবে। কেটে যাবে নিয়োগের সমস্ত জট। বৈঠক শেষে এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, ‘‘মনে হচ্ছে শীঘ্রই নিয়োগপত্র হাতে নিয়ে আমরা বাড়ি ফিরতে পারব।’’
চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলা এই মুহূর্তে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। সম্প্রতি সেই মামলার শুনানি পিছিয়ে গিয়েছে। আগামী ২ জানুয়ারি মামলাটি আবার শোনার কথা শীর্ষ আদালতে। বৈঠক থেকে বেরিয়ে চাকরিপ্রার্থীরা জানান, আইনি প্রক্রিয়াকে সম্মান জানিয়ে সব দিক বিবেচনা করেই তাঁদের নিয়োগের বিষয়টি দেখছে শিক্ষা দফতর। শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে তেমনই ইঙ্গিত তাঁরা পেয়েছেন। তাঁরা আশাবাদী, দ্রুত এই সমস্য়া মিটে যাবে। কেটে যাবে নিয়োগের সমস্ত জট। বৈঠক শেষে এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, ‘‘মনে হচ্ছে শীঘ্রই নিয়োগপত্র হাতে নিয়ে আমরা বাড়ি ফিরতে পারব।’’
জানালেন, তাঁরা সময়সীমা পেয়ে গিয়েছেন। আগামী ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই নিয়োগের নিশ্চয়তা তাঁদের কাছে চলে আসবে। এমনই আশ্বাস মিলেছে বিকাশ ভবন থেকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy