
উইকেট তুলে নিলেন রবীন্দ্র জাডেজা। ছবি: পিটিআই।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বিট্টু মাদকাসক্ত। এলাকায় দাদাগিরি, তোলাবাজি করত। শনিবার রাতে তার হাতে কাঁচিতে আহত মোক্তার মোল্লা নামে এক যুবকও জানিয়েছেন, বিট্টু সাহেবের থেকে ৫০০ টাকা চেয়েছিল।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বিট্টু মাদকাসক্ত। এলাকায় দাদাগিরি, তোলাবাজি করত। শনিবার রাতে তার হাতে কাঁচিতে আহত মোক্তার মোল্লা নামে এক যুবকও জানিয়েছেন, বিট্টু সাহেবের থেকে ৫০০ টাকা চেয়েছিল।
সাহেবের পিসি রোজিনা শেখের অভিযোগ, ‘‘একাধিক বার গ্রেফতার হয়েছিল বিট্টু। প্রতি বারই কিছু দিন জেলে থাকার পরে ফিরে এসে নতুন করে উপদ্রব শুরু করে দিত। সম্প্রতি স্থানীয় এক জনের যৌনাঙ্গে এমন মেরেছিল যে, সেই ব্যক্তি মরতে মরতে বেঁচে যান। পুলিশকে বার বার বলা হত। ৫০০ টাকা নিয়ে বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিশ বিট্টুকে ছেড়ে দিত।’’
‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন।
‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন।
‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন।
দিল্লির থানায় দায়ের করা অভিযোগপত্রে দেহাদ্রাই লিখেছেন, ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। এ ভাবে (মহুয়া) মৈত্রের আমার বাড়িতে আসার কারণ হিসাবে মনে হচ্ছে, তিনি আমার বিরুদ্ধে আবার কোনও ভুয়ো প্রতারণামূলক অভিযোগ দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’’ এর আগে এ ব্যাপারে তিনি দিল্লি পুলিশের কমিশনারকেও অবহিত করেছিলেন বলে অভিযোগপত্রে দাবি করেছেন মহুয়ার প্রাক্তন বান্ধব।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার সময় অভিষেককে আসতে বলা হয়েছিল সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে। যদিও তার অনেক আগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সিজিও চত্বরকে মুড়ে ফেলা হয় কড়া নিরাপত্তার চাদরে। ১০টা ৪০ মিনিট নাগাদ নিজের বাড়ি থেকে বার হন অভিষেক। ঠিক ১১টা বেজে ৫ মিনিটে পৌঁছে যান ইডি দফতরে। আর বেরিয়ে আসেন দুপুর ১২টা বেজে ৬ মিনিটে।
ঠিক এক ঘণ্টা আগে ঢুকেছিলেন ইডি দফতরে। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৫ মিনিটে তাঁর কালো রঙের গাড়িটি প্রবেশ করে সিজিও চত্বরে। আর ১২টা বেজে ৬ মিনিটে দেখা গেল সাদা শার্ট আর কালো প্যান্ট পরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হাঁটতে হাঁটতে বেরিয়ে আসছেন সিজিও কমপ্লেক্সের গেট পেরিয়ে।
দিল্লির থানায় দায়ের করা অভিযোগপত্রে দেহাদ্রাই লিখেছেন, ‘‘গত ৫ নভেম্বর সকাল ১১টা নাগাদ এবং ৬ নভেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সাংসদ মহুয়া মৈত্র কাউকে না জানিয়েই আমার বাড়িতে আসেন। এ ভাবে (মহুয়া) মৈত্রের আমার বাড়িতে আসার কারণ হিসাবে মনে হচ্ছে, তিনি আমার বিরুদ্ধে আবার কোনও ভুয়ো প্রতারণামূলক অভিযোগ দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’’ এর আগে এ ব্যাপারে তিনি দিল্লি পুলিশের কমিশনারকেও অবহিত করেছিলেন বলে অভিযোগপত্রে দাবি করেছেন মহুয়ার প্রাক্তন বান্ধব।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তথা তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের প্রাক্তন বান্ধব জয় অনন্ত দেহাদ্রাই এ বার ছুটলেন থানায়। অভিযোগ, মহুয়া জোর করে তাঁর বাড়িতে ঢুকছেন! আর কৃষ্ণনগরের সাংসদ এ কাজ করছেন স্রেফ তাঁকে ভয় দেখাতে। রাজধানী দিল্লির একটি থানায় এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করেছেন দেহাদ্রাই। মহুয়ার প্রাক্তন বান্ধবের অভিযোগ, গত ৫ এবং ৬ নভেম্বর তাঁকে না জানিয়ে বাড়িতে ঢুকে পড়েছিলেন মহুয়া। তবে এ ব্যাপারে এখনও মহুয়ার কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy