Jitendra Kumar turned into film actor from a successful youtuber dgtl
Coronavirus in India
আইআইটি-র ইঞ্জিনিয়ার হয়েও অভিনয়ে, গডফাদার বা প্রশিক্ষণ ছাড়াই বলিউডে বাজিমাত জিতু ভাইয়ার ।জিতু ভাইয়া বহু দিন ধরেই পরিচিত নেটাগরিকদের কাছে। -> updated
অবশেষে বাবার অনুমতি পেলেন। তবে একইসঙ্গে প্রতিজ্ঞা করতে হল। তিনি কোনওদিন মাদক স্পর্শ করবেন না। সেই শর্তে অনুমতি পেয়ে পা রাখতে পারলেন মুম্বইয়ে। জিতু ভাইয়া বহু দিন ধরেই পরিচিত নেটাগরিকদের কাছে।
সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ০৭ October ২০২০ ১৭:৫৯
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৮
‘ওয়েব সিরিজ’ শব্দটা তখনও অত জনপ্রিয় নয় ইন্ডাস্ট্রিতে। কিন্তু তিনি তখনই ইন্টারনেটের সেনসেশন। সময়ের তুলনায় অনেকটা এগিয়ে থাকা জিতু ভাইয়া বহু দিন ধরেই পরিচিত নেটাগরিকদের কাছে।
আনন্দবাজার পত্রিকার আর্কাইভ
০২০৮
শুভ মঙ্গল জ্যায়দা সাবধান’ ছবির অভিনেতা জিতু ভাইয়ার আসল নাম জিতেন্দ্রকুমার। রাজস্থানের আলোয়ারের এক ছোট্ট গ্রাম থেকে মুম্বই পাড়ি দিয়ে হয়ে উঠেছেন বিনোদন দুনিয়ার অন্যতম মুখ। নিজের ডাকনামেই পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। পর্দায় এখন ওটাই তাঁর নাম।
আনন্দবাজার পত্রিকার আর্কাইভ
০৩০৮
কিন্তু সহপাঠীদের মন জয় করতে সমস্যা হল না জিতুর। কারণ তিনি দুর্দান্ত মিমিক্রি করতে পারতেন। অমিতাভ বচ্চন, নানা পটেকর-সহ বলিউড তারকাদের কণ্ঠস্বর ও বাচনভঙ্গি অনুকরণ করে তাক লাগিয়ে দিতেন তিনি।
আনন্দবাজার পত্রিকার আর্কাইভ
০৪০৮
পরে বন্ধু বিশ্বপতির ডাকে মুম্বই গিয়ে ইউটিউবের জন্য বেশ কয়েকটি ভিডিয়ো করেছিলেন জিতু। কিন্তু কোনওটাই জনপ্রিয় হয়নি। হতাশ জিতু সব ছেড়েছুড়ে বেঙ্গালুরুতে বহুজাতিক সংস্থায় চাকরি নিয়ে চলে যান।
আনন্দবাজার পত্রিকার আর্কাইভ
০৫০৮
কিন্তু সেই জাপানি সংস্থায় মন বসাতে পারলেন না জিতু। কাজের অবসরে কবিতা লিখতেন তিনি। গুলজারের ভক্ত জিতুর হতাশা কাটানোর পথ হয়ে উঠল কবিতা।
আনন্দবাজার পত্রিকার আর্কাইভ
০৬০৮
চাকরি যখন জীবনকে ক্রমশ দমবন্ধ করে দিচ্ছিল, আবার এক বার পরিবর্তনের মুখে জিতুর গতি। তাঁর একটা পুরনো ভিডিয়ো প্রকাশিত হল ইউটিউবে। হঠাৎই সেটি রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে উঠল। এ বার জিতু ঠিক করলেন, তিনি অভিনয়কেই পেশা করবেন।
আনন্দবাজার পত্রিকার আর্কাইভ
০৭০৮
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ছেড়ে জিতু গেলেন বাড়িতে অনুমতি নিতে। কিন্তু বাড়ির লোক কিছুতেই তাঁকে অভিনয় করতে দিতে চান না। তাঁদের পরামর্শ, ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসা। কিন্তু জিতু তাঁর অভিনেতা হওয়ার স্বপ্নে বিভোর।
আনন্দবাজার পত্রিকার আর্কাইভ
০৮০৮
জিতু ঠিক করেই নিয়েছিলেন। বাবার কাছ থেকে হাত পেতে টাকা নেবেন না। সপ্তাহে পাঁচদিন তিনি টিভিএফ-এর হয়ে ওয়েবসিরিজে কাজ করতেন। বাকি দু’দিন কোচিং করাতেন বিজ্ঞানশাখার ছাত্রদের।