ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে আমেরিকা, ব্রিটেন, জাপান-সহ বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলির তিরস্কার শুনতে হয়েছে রাশিয়াকে। ছবি: সংগৃহীত।
বাকু, ২৯ ডিসেম্বর: অভিযোগের আঙুলটা ছিলই। আজ়ারবাইজান এয়ারলাইন্সের যাত্রিবাহী বিমানের দুর্ঘটনার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত কাল আচমকা ক্ষমা চেয়ে বসায় আরও জোরালো হয়েছিল সেই অভিযোগ। নাকি তাঁর ভিতরটাও আজ খালি খালি লাগছিল। কে জানে আর হয়তো তোমার সঙ্গে দেখা হবে না বন্ধু। গত আঠেরো বছর ধরে আনন্দ দিয়ে যাওয়া এক দ্বৈরথ। এই নিয়ে ৬০তম সাক্ষাৎ। সেটাও হয়তো আজই শেষ হয়ে গেল। চলতি অলিম্পিক্সেই কার্লেস আলকারাসের সঙ্গে ডাবলসে নামবেন নাদাল।
তাঁর উত্তরসুরি এ দিন লেবাননের হাদি হাবিব-কে হারালেন ৬-২, ৬-১। কিন্তু সিঙ্গলসে আর তাঁকে দেখা যাবে না, সোমবারের প্যারিস এই করুণ সুরে আক্রান্ত। জাদুঘরে ঢুকে থাকবে ওই তথ্য যে, এ দিনেরটা ধরে ১১৬টি সিঙ্গলস ম্যাচ খেলে রোলঁ গ্যারোজ়ের রাজা হেরেছেন মাত্র পাঁচ বার।
টলিপাড়ার পাশাপাশি মুম্বইয়ে একের পর এক কাজ করেছেন স্বস্তিকা। এই অডিশনও মুম্বইয়ে কোনও কাজের জন্যই। নাকি তাঁর ভিতরটাও আজ খালি খালি লাগছিল। কে জানে আর হয়তো তোমার সঙ্গে দেখা হবে না বন্ধু। গত আঠেরো বছর ধরে আনন্দ দিয়ে যাওয়া এক দ্বৈরথ। এই নিয়ে ৬০তম সাক্ষাৎ। সেটাও হয়তো আজই শেষ হয়ে গেল। চলতি অলিম্পিক্সেই কার্লেস আলকারাসের সঙ্গে ডাবলসে নামবেন নাদাল। তাঁর উত্তরসুরি এ দিন লেবাননের হাদি হাবিব-কে হারালেন ৬-২, ৬-১। কিন্তু সিঙ্গলসে আর তাঁকে দেখা যাবে না, সোমবারের প্যারিস এই করুণ সুরে আক্রান্ত। জাদুঘরে ঢুকে থাকবে ওই তথ্য যে, এ দিনেরটা ধরে ১১৬টি সিঙ্গলস ম্যাচ খেলে রোলঁ গ্যারোজ়ের রাজা হেরেছেন মাত্র পাঁচ বার।
অভিনেত্রীর কথায়, “এই শহর মাটিতে পা রাখতে শেখায়। প্রত্যেক অভিনেতাকে তাঁদের ফাঁপা অহঙ্কার (ইগো) ছেড়ে আসতে হয় ভাল কাজ ও চরিত্রে সুযোগ পাওয়ার জন্য। নিজের বিষয়ে স্বস্তিকা বলেন, “মাত্র ২০-২১ বছর বয়সে আমি কাজ শুরু করেছিলাম। ৪৪ বছর বয়সেও অন্য শহরে চেষ্টা করে যাচ্ছি। এই শহরটাও আমার ঘরের মতো হয়ে গিয়েছে। আমার অভিধানের প্রিয় শব্দ— অধ্যবসায়।” স্বস্তিকাকে শেষ দেখা গিয়েছে সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ছবি ‘টেক্কা’-তে।
সেই কাজ সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন করার পরে উজ্জ্বল তারার মতো চমকায়।” ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে আমেরিকা, ব্রিটেন, জাপান-সহ বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলির তিরস্কার শুনতে হয়েছে রাশিয়াকে। তবে এই যুদ্ধ নিয়ে নিজেদের অবস্থান এখনও স্পষ্ট করেনি সাউথ ব্লক। ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে আমেরিকা, ব্রিটেন, জাপান-সহ বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলির তিরস্কার শুনতে হয়েছে রাশিয়াকে। তবে এই যুদ্ধ নিয়ে নিজেদের অবস্থান এখনও স্পষ্ট করেনি সাউথ ব্লক।
এ বার আজ়ারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ বললেন, ‘‘আমরা স্পষ্ট বলতে পারি, রাশিয়া ওই বিমানটিকে গুলি করে নামিয়েছে। সেটা ইচ্ছাকৃত ছিল বলছি না— কিন্তু এটা হয়েছে।’’ গত কয়েক দিন মস্কো ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালায় বলেও তাঁর অভিযোগ।
বড়দিনের দিন ৬৭ জন যাত্রী নিয়ে আজ়ারবাইজানের বাকু থেকে রাশিয়ার গ্রজ়নি শহরে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় পড়ে বিমানটি। কাজ়াখস্তানের আকতাউতে জরুরি অবতরণের সময়ে সেটি ভেঙে পড়লে ৩৮ জন মারা যান। আহত হন ২৯ জন। দেশের সরকারি চ্যানেলকে আলিয়েভ এ দিন বলেছেন, ‘‘বিমানটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল। তার কারণ হল, বৈদ্যুতিন যুদ্ধ।’’ অর্থাৎ অস্ত্রের আঘাত শুধু নয়, প্রাযুক্তিক কৌশলে বিমানটির নিয়ন্ত্রণ, যোগাযোগ বা দিকনির্দেশ ব্যবস্থাকেও বাইরে থেকে অকেজো করে দেওয়া হয়েছিল কি না, সেই চর্চা উস্কে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট।
আলিয়েভের কথায়, ‘‘রুশ কর্তাদের হরেক ব্যাখ্যায় আমি বিস্মিত, ক্ষুব্ধ। প্রথম তিন দিনে রাশিয়ার তরফে বিভ্রান্তিকর বয়ান ছাড়া কিছু শুনিনি।’’ সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের একটি সূত্রের দাবি, ভুলবশত রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হেনেছিল বিমানটিতে। ক্রেমলিন সরাসরি দায় না নিলেও এক বিবৃতিতে বলেছিল, ওই দুর্ঘটনার সময়েই গ্রজ়নি, মোজ়ডক এবং ভ্লাডিকাভকাজ়ে হামলা চালাচ্ছিল ইউক্রেনের ড্রোন। রাশিয়ার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম তা প্রতিহত করছিল। আরও বলা হয়, রাশিয়ার আকাশসীমায় ঘটা এই ‘দুঃখজনক’ ঘটনার জন্য পুতিন ক্ষমাপ্রার্থী।
আলিয়েভ বলেছেন, তাঁদের তিন দফা দাবির প্রথমটিই হল রাশিয়ার ক্ষমাপ্রার্থনা। পুতিন তা করেছেন। কিন্তু এ বার রাশিয়াকে দোষ স্বীকার করতে হবে। দোষীদের সাজা এবং আজ়ারবাইজান সরকার, বিমানযাত্রী ও কর্মীদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এখন দেখার, পুতিন বাকি দুই দফা দাবিও মানেন কি না। সংবাদ সংস্থা
এত তফাত দু’টোর মধ্যে যে, মনে হবে একটা সাদা-কালো টিভির পুরনো দুনিয়া। অন্যটা ঝকঝকে রঙিন টিভির আধুনিক বিশ্ব। সোমবারের রোলঁ গ্যারোজ় রঙিন টিভির জগৎ। কে বলবে অলিম্পিক্সের ভবিষ্যৎ নিয়ে টানাটানি চলছে? প্রশ্ন উঠেছে, গেমসের ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রাখা যাবে কি না। কয়েক দিন আগেও কয়েকটি সংবাদপত্রে খবর বেরিয়েছে, গেমসের অনেক ইভেন্টের টিকিট পড়ে আছে। কেউ কিনছে না। কিন্তু সোমবার রোলঁ গ্যারোজ়ে এত ভিড় যে, মনে হচ্ছিল নতুন কোনও আইফেল টাওয়ার কি বসানো হল নাকি এখানে? যা দেখতে এত মানুষ ছুটে এসেছে!
ইডেনে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ থাকলে কী গলদঘর্ম অবস্থা হয়, কল্পনা করুন। টিকিট হাতে রাস্তা দিয়ে চলতে থাকুন, কোন গেট দিয়ে ঢুকতে হবে তা গুলিয়ে যায়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে পুলিশ।
ধাক্কা খেতে খেতে এগিয়ে চলো। এখানেও তেমন। অবশ্য, সোমবারের রোলঁ গ্যারোজ়ে যে দ্বৈরথ ছিল তাকে টেনিসের ভারত-পাক মহারণ বলা যেতেই পারে। । ক্লে কোর্টের রাজা রাফার দুর্গে আধুনিক টেনিস সম্রাটের নেমন্তন্ন।
প্রতিপক্ষের উপস্থিতিকে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে কোনও গ্যালারি কি কখনও একজন খেলোয়াড়কে এমন তীব্র সমর্থনে ভরিয়ে দিয়েছে? তুলনা খুঁজে পাওয়া কঠিন। উইম্বলডনে ফেডেরারের কথা মনে পড়তে পারে। আর প্রতিপক্ষও তো যেমন তেমন কেউ নন। টেনিসের ইতিহাসে পুরুষদের মধ্যে সব চেয়ে বেশি, ২৪টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম-জয়ী নোভাক জোকোভিচ। আরও আশ্চর্য লাগছিল দেখে যে, সোমবার তো ফরাসি ওপেন গ্র্যান্ড স্ল্যামের ম্যাচ ছিল না। ছিল অলিম্পিক্সের দ্বৈরথ, যাকে পেশাদার টেনিস পৃথিবী পাত্তাই দেন না। জোকোভিচই যেমন ২৪টা গ্র্যান্ড স্ল্যাম জিতলেও ট্রফি আলমারিতে একটা ব্রোঞ্জ (২০০৬ বেজিং) ছাড়া সোনার পদক নেই। তা নিয়ে এত দিন ধরে তাঁর রাতের ঘুম নষ্ট হয়েছে বলে শোনা যায়নি। নাদালের ঘরে আছে একটি অলিম্পিক্স সোনার পদক। এ বারে অবশ্য জোকোভিচ বলেছেন, এই শূন্যতা মেটাতে চান।
লালবাজারের তরফে জানানো হয়েছে, ৩১ জানুয়ারি রাত এবং ১ জানুয়ারি বেশ কিছু রাস্তায় যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে। কোথাও কোথাও পরিস্থিতি বুঝে গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়াও হতে পারে। রাত ৩টে পর্যন্ত পার্ক স্ট্রিটের পশ্চিম থেকে পূর্বে একমুখী (ওয়ান ওয়ে) গাড়ি চলবে। জওহরলাল নেহরু রোড এবং এজেসি বোস রোডের মাঝে পূর্ব থেকে পশ্চিমে একমুখী গাড়ি চলবে শেক্সপিয়র সরণি ধরে। ওয়ান ওয়ে থাকবে হো চি মিন সরণি (পশ্চিম থেকে পূর্ব), মিডলটন স্ট্রিট (ক্যামাক স্ট্রিট এবং জে এল নেহরু রোডের মাঝে পূর্ব থেকে পশ্চিম), লিটল রাসেল স্ট্রিট (দক্ষিণ থেকে উত্তর)।
এ ছাড়াও ওই সময়ে ওয়ান ওয়ে থাকবে ক্যামাক স্ট্রিট (উত্তর থেকে দক্ষিণ, পার্ক স্ট্রিট এবং এজেসি বোস রোডের মাঝে)। রয়েড এবং ফ্রি স্কুল স্ট্রিট ক্রসিং থেকে পার্ক স্ট্রিটের দিকে কোনও গাড়ি যেতে পারবে না।
পার্ক স্ট্রিট এবং রাসেল স্ট্রিট ক্রসিং থেকে রাসেল স্ট্রিটে উঠতে হলে ডান দিকে মোড় নেওয়া যাবে না। গাড়ি পার্ক করা যাবে রাসেল স্ট্রিটের পূর্ব এবং পশ্চিম দিকে। ফ্রি স্কুল স্ট্রিটের পশ্চিম দিক বরাবর, উড স্ট্রিট এবং রফি আহমেদ কিদওয়াই রোডের পশ্চিম দিকেও পার্কিং করা যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy